DJ Billal photo

DJ Billal photo
DJ Billal photo

রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০১৪

joks Welcom to dj billal



এক বুড়ি তার তিন যুবতী নাতনীদের নিয়ে থাকতো। একদিন রাতে তাদের বাড়িতে ডাকাত আক্রমণ করলো...
.
তখন বুড়ির এক নাতনী ডাকাতকে
বলল, "আমাদের সাথে যা খুশি করো কিন্তু
আমাদের বুড়ি দাদীকে ছেড়ে দাও।"
.
তখন বুড়ি বলল, "না! কাউকে ছাড়া হবে না।
যুদ্ধের ময়দানে সবাই সমান।

ছেলেঃ I lOVE YOU ?
মেয়েঃ বাংলা বল আমি বাঙ্গালি।
ছেলেঃ তুমি কি সাবান ব্যাবহার কর?
মেয়েঃ LUX !,
ছেলেঃ হারাম জাদি বাংলা সাবান ব্যাবহার করতে পারছ না।

»→ বুড়ো কালের প্রেম ছয় ছয়টা বিয়ে করার পর ও আমার দূর সম্পর্কের এক দাদু চৌদ্দ বছরের এক বালিকার প্রেমে পড়লেন। আশ্চর্য্য!!! আশি বছরের বৃদ্ধের প্রেমে বালিকাটিও হাবুডুবু খাচ্ছিলো একজনের প্রতি অন্যজনের প্রেমের টান দেখে এবং অনেক জল ঘোলা হবার পর দুজন দু'জনাকে একান্তই আপন করে পেলেন।বিয়ের পর নানা ছোট নানীকে নিয়ে ঢাকাস্হ এক ডাক্তারের চেম্বারে গেলেন।নানা ডাক্তারকে প্রশ্ন করলেন যে "কিভাবে তাদের সন্তান হবে?"ডাক্তার নানাকে একটা গল্প শোনালেনঃ "একদা এক শিকারী বাঘ শিকার করার উদ্দেশ্যে গহীন বনে প্রবেশ করলো।হঠাত্ একটা বাঘ দেখতে পেয়ে বাঘটির দিকে বন্দুক তাক করলো শিকারী। কিন্তু একি !!! ভুলে বন্দুকের বদলে তিনি ছাতা নিয়ে এসেছেন?ধীরে ধীরে বাঘটি তার দিকে এগিয়ে আসতে লাগলোছাতা দিয়েই গুলি করলেন বাঘটাকেবাঘটিও মারা গেল। ""অসম্ভব এ হতেই পারেনা"বলেই চেঁচিয়ে উঠলেন নানা। ডাক্তার বললেন "তাহলে কি সম্ভব?" নানা বললেন "হয়তো অন্য কেউ গুলি করেছিল বাঘটিকে॥" ডাক্তার বললেন "আপনি ঠিকই ধরেছেন,আপনার ক্ষেত্রেও ঠিক সেরকমটিই ঘটবে।" নানা রাগে গজগজ করতে করতে চেম্বার থেকে বের হয়ে আসলেন। এর বছরখানেক পর ছোট নানী একটা পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন।
.
.
.
.খবরটি পাওয়ামাত্রই নানা হার্টফেল করলেন।একজন শিক্ষক
ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস
করলেন-
শিক্ষকঃ বলোতো মশা কয়
প্রকার?
ছাত্রঃ মশা আট প্রকার।
শিক্ষকঃ মশা আবার আট
প্রকার হয়
কিভাবে ?
ছাত্রঃ
১.
যে মশা গায়ে বসা মাত্রই
কামড়ায়
তাকে রাক্ষস মশা বলে।
২. যে মশা দিনের
বেলায় কামড়ায়
তাকে সন্ত্রাসী মশা বলে।
৩. যে মশা নাকের ভেতর
ঢুকে কামড়ায়
তাকে নমরুদী মশা বলে।
৪. যে মশা সুযোগ পেলেই
কামড়ায়
তাকে সুযোগসন্ধানী মশা বলে।
৫. যে মশা কানের
কাছে এসে গান গায়
তাকে গায়ক মশা বলে।
৬. যে মশাকে থাপ্পর
দিলে ফাঁক
দিয়ে চলে যায়
তাকে গোল্লাছুট
মশা বলে।
৭. যে মশা কামড়
দিলে জ্বর হয়
তাকে বিষাক্ত
মশা বলে।
৮. যে মশা মশারির
ভেতর ঢুকে কামড়ায়
তাকে মূর্খ মশা বলে

এক মেয়ে লটারি তে ৫
কোটি টাকা পেয়েছে !!
.
.কোম্পানি চিন্তা করলো হঠাৎ এই
সংবাদ
মেয়েকে জানালে মেয়ে খুশিতে মরে যেতে পারে।
. তাই চান্দু কে পাঠানো হল
এমনভাবে বলার
জন্য
যাতে মেয়ে খুশিতে না মরে... চান্দু
মেয়েকে গিয়ে বললঃ মনে করেন
আপনি ৫
কোটি টাকা পেলেন
তাহলে কি করবেন? মেয়েঃ আপনার
সামনে নাচবো,
আপনাকে ভালবাসবো, বিয়ে করব শুধু
এটাই না অর্ধেক আপনাকে দিয়া দিব !!
.
.
শালা চান্দু খুশিতে নিজেই মইরা গেল!

লে পাগলা.......... ............... ............... ...
অনেক মোটা একটা লোক
সাইকেল চালাচ্ছিল...
আর ফুর্তিতে গান গাইতেছিলো !!
"দেখা হে পেহলি বার,
সাজন কি আখোঁ মে পেয়ার"...
পিচ্চি বল্টু
তা দেখে হাসতে লাগলো !
রেগে গিয়ে
মোটা লোকটা বললঃ
"কি হয়েছে হাসতেছ কেন "..???
বল্টু তখন বললঃ
.
.
"দেখা হে পেহলি বার,
সাইকেল
মে হাতি সওয়ার !!!ছাত্রীঃ স্যার
দরজা জানালা বন্ধ
করে দিন!
স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা গোপন
জিনিস
দেখাব!!!
স্যারঃ সত্যি???
(অবাক হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ,
আগে সবকিছু বন্ধ
করে দিন
যাতে আলো না আশে!!
স্যারঃ তারপর?? আর?
ছাত্রীঃ আমার
কাছে আসেন
স্যারঃ ওহ !! তারপর?
আর কি করবো বলো?
.
.
.
.ছাত্রীঃ স্যার এবার
দেখেন। আমার
ঘড়িতে লাইট জ্বলে ! !
মজা পাইলে লাইক
দিতে ভুলবেন না।
ধন্যবাদ।


এক মেয়েকে অপরিচিত
একটা নাম্বার থেকে
ফোন করে কেউ একজন খুব
বিরক্ত করতো।
মেয়ে বিরক্ত হয়ে শেষ
পর্যন্ত সিমকার্ড চেঞ্জ করে।
মেয়ে নতুন
একটা সিমকার্ড
কিনে
মোবাইলে লাগিয়ে সেই
অপরিচিত নাম্বারে ফোন
করে বলল>>>>
.
.
.
আমিতো নাম্বার চেঞ্জ করছি।
এখন তুমি আর
আমাকে বিরক্ত করতে
পারবানা।!
মেয়েদের মাথায়ও
বুদ্ধি আছে বস!



ভালোবাসার পরীক্ষা
প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায়
ভালোবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস
না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার সার্টের
পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে,
তা থেকে আমি পনের
টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ
পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক
নিজেকে সামলে নিয়ে বললো,
কেনো পারবো না, একশবার পারবো |
তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু
পিছানো যায় না |



জব্বার ব্যাংকে গিয়ে : এই ডাইনি,
আমি Account খুলুম ৷
মহিলা কর্মকর্তা : দেখুন,
ভদ্রভাবে কথা বলুন৷
জব্বার : তোর ভদ্রতার গুলি্ল মারি ৷
Account খুল জলদি ৷
মহিলা কর্মকর্তা ম্যানেজারের
কাছে গিয়ে অভিযোগ করল ৷
ম্যানেজার : কি ব্যাপার, আপনি এত
অভদ্র আচরণ করছেন কেন ?
জব্বার : অভদ্র আচরণের খেতায়
আগুন৷ শালা, আমি লটারীতে ১০
কোটি টাকা জিতছি ৷
Account খুলব
ম্যানেজার : আরে স্যার আপনি এই
হারামজাদীর সাথে কিসের
কথা কন ??
স্যার আপনি আমার সাথে আসেন ।
মজা পাইলে লাইক মাস্ট ।


এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশের
কাছে অভিযোগ করতে:
ছার, আমার ইজ্জত লুইট্যা লইসে এক
বজ্জাত, লম্পট
ক্রিকেটার।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন
ক্রিকেটার?
মহিলা: ওই লুকের হাতে গলাভস, মাথায়
হেলমেট আর
পায়ে প্যাড আছিলো। আর আমার মুনে হ্য়
বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরাফিল
আছিলো।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন
ওইডা আশরাফিল?
মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই
তো। শুরুর লগেই
শ্যাষ।


5.সেক্স করার পর বিছানায়
শুয়ে বয়ফ্রেন্ড
কে গার্লফ্রেন্ড বলছে, ‘ইশ! আমার
আপেল দুটো যদি আর একটু বড়
হতো?’বয়ফ্রেন্ড : ‘হুম এক কাজ কর,
প্রতিদিন আপেল দুটোয়
একটা করে টয়লেট টিস্যু ঘষ’
গার্লফ্রেন্ড অবাক
হয়ে জিজ্ঞাসা করলো : ‘কেন কেন?’
‘পাছায় ঘষে ঘষে যা একখান
পাছা বানিয়েছ, দুধে ঘষলে হবে না?’


স্যারঃ কিরে মন খারাপ কেন?
ছাত্রঃ স্যার কই নাতো।
স্যারঃ আরে লজ্জা পাওয়ার
কি আছে বন্ধু ভেবে বলে ফেল।
:
:
ছাত্রঃ আর বলিস না দোস্ত। তোর
মেয়েটা আমাকে আর আগের
মতো ভালবাসেনা।

এরশাদ, অপি করিম, মিলা আর
নিজামী একসাথে ট্রেনে করে একটা আঞ্চলিক
অনুষ্ঠানে যোদ দিতে যাচ্ছে। হটাৎ
গাড়ি একটা টানেলের ভিতর ঢুকে পড়ল। তার
পরপরেই ওরা প্রথমে একটা চুমু ও তার
সাথেসাথে একটা থাপ্পরের আওয়াজ
শুনতে পেল। একটু পর ট্রেন টানেল থেকে বের হল।
কেউ কোনো কথা বলছে না, খালি এরশাদ তার
গালটা ধরে হাতাচ্ছেন।
ওখানটা লালহয়ে আছে। বুঝা গেল চড়
কাকে মারা হয়েছে। অপি করিম ভাবছেঃ নিশ্চই
এরশাদ চাচা মিলাকে চুমু খেতে গিয়ে চড়
খেয়েছেন!!!!! নাহ বেটা এই বয়সেও ভাল হল
না!!!!!! মিলা ভাবছেঃ এরশাদ আঙ্কেল মনে হয়
আমাকে চুমু খেতে গিয়ে ভুলে অপি আপাকে চুমু
খেয়ে ফেলেছে……… আর তাই
অপি আপা বেটাকে দিয়েছে থাপ্পর !!!!! ঠিক
হয়েছে!!!!! এরশাদ
ভাবছেনঃ নিজামী শালা মনে হয় মিলাকে চুমু
দিছে!!!!! আর শালি অন্ধকারে থাপ্পর
মেরেছে আমাকে!!!!!! নাহ দেশটা রসাতলে গেল!!!
নিজামী ভাবছেনঃ ^ ^ ^ ^ ^ ^ ^ ^ আল্লাহ
আবার আরেকটা টানেল পাঠাও…… আবার
চুমার শব্দ কইরা হালার
পুতেরে কষায়া আরেকটা চড় মারি!!!!!!!!!!! !!
আগের বার বেশি জোড়ে দিতে পারি নাই। এইবার
কানপট্টী লাল কইরা ফালামু
হারামজাদার!!!!! !!!! like দেস না ক্যরে..?
                --------------

মেয়ে : জান আর না।
এইবার ঘুমাতে দাও না।
সারারাত তো করলা।
:
:
: :
:
ছেলে:
আজকে কোনো থামাথামি নাই।
সারারাত চলবে।
: :
:
:
:
:
মেয়ে: আর পারছিনা সোনা। আর কত?
:
:
:
:
: ছেলে: এতেই Tierd হয়ে গেছ।
মাত্র
তো ২০০ বার করলাম।
:
:
: :
:
মেয়ে: আজকের মত ছেড়ে দাও
না জান।
:
: :
:
:
ছেলে: OK আর৫০ টা করবো। Free
SMS পাইছি শেষ
করতে হবে তো.........
             -------------------------

•আপনার সম্পর্কে ১০টি চরম সত্য
ঘটনা যা আমি জানি !
•অবাক হবার কিছু নাই। আপনার
সম্পর্কে ১০টি চরম সত্য
ঘটনা যা আমি জানি।
ডিবি পুলিশের লোক মনে করবেন
না! কষ্ট
করে নিচের লাইনগুলো মনোযোগ
দিয়ে পড়া শুরু
করুন।
১) আপনি এখন এটি পড়া শুরু
করেছেন।
২)
আপনি মোটামুটি ভাবে ধরে ফেলেছেন
যে এটা একটা ভুয়া জিনিষ।
৪) তবে একটা জিনিষ
ধরতে পারেননি এবং সেটা হল
তিন
নম্বরটি বাদ পড়েছে।
৫) আপনি এইমাত্র
তা পরীক্ষাকরলেন
এবং দেখলেন যে ঘটনাটি সত্য।
৬) আপনি হাসছেন।
৭) তারপরও একটি ফালতু
লেখা জেনেও আপনি এই
লেখাটি পড়া চালিয়ে যাচ্ছেন।
৯) কিন্তু, আপনি আবারো খেয়াল
করেননি; আমি আট নম্বর বাদ
দিয়েছি।
১০) আপনি এটা চেক করলেন
এবং চিন্তা করছেন
আবারো কিভাবে ভুলটা করলেন!!!
১১) জিনিষটা আপনাকে একটু
হলেও
আনন্দ দিয়েছে।
১২) আপনি হয়তো খেয়াল
করেননি যে আসলে এখানে ১০টি চরম
সত্য
বলা হয়েছে, ১২টি নয়।
একটু মজা করার জন্য শেয়ার করলাম,
কিছু মনে করবেন না।
মজা পাইলে লাইকদিয়ে কমেন্টকরবেন-
ধন্যবাদ!!
----------------------

# Isräil ,বাবা : তুই এটা কি করলি ।
আমার মান সম্মান সব ধুলোয়
মিশিয়ে দিলি !
তুই পালিয়ে বিয়ে করে আমার
পরিবারে দাগ লাগায় দিলি.......
. .
.
.
ছেলে : বাবা দাগ
থেকে যদি দারুণ কিছু
হয় তাহালে দাগ ইইইইইই ভাল
বি:দ্র: এখন থেকে সবাই
পালিয়ে বিয়ে করার জন্য
রেডি হন!
+++++++++++++++++++++

এক ক্লাসে এক মেয়ে বলতেছে- বল
তো কারা বেশি রাগ করে???
ছেলেরা না মেয়েরা???
বল্টু : অবশ্যই মেয়েরা.
মেয়ে : কীভাবে?
.
. .
.
.
বল্টু : আমি যদি তোমাকে একটা চুমু
দেই
তাহলে তুমি রাগ করবে কিন্তু
তুমি আমাকে চুমু
দিয়েদেখ আমি কখনো-ই রাগ করব
না!!!!!!
বল্টু ROOCKS.....
মেয়ে SHOOCKS.....
like des na kere? ??
+++++++++++++++++++++++


এরশাদঃ যা তোর ভাঙ্গা নৌকায়
পা দিমু না ।
হাসিনাঃ তুই পা দিসছ তাই নৌকায়
পানি উইঠ্যা ভইরা গেছে । (!!!)
জয়ঃ আমার কাছে তথ্য আছে নৌকার
পানি একেবারেই অল্প । (ইশ গলুই এর
উপর পা টা ভিজে গেল )
মখাঃ জামাত শিবির
নৌকা ধইরা টান
দিয়া ভাঙ্গা ফালাইছে ।
মাল
মুহিতঃ নৌকা ভাঙ্গা একটা ব্যাপার
হইল ।
সাহারাঃ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল একদিন
নৌকা ভেঙ্গে যাবে ।
সাকা চৌধুরী: নৌকা ভাঙ্গন
যেহেতু নিশ্চিত তখন এটা উপভোগ
করাই শ্রেয়।
সুরন্জিতঃ আমার কালা বিলাই কই
গেলি ।আয় পানি খায়া শেষ কর ।
দেশপ্রেমিক আবুলঃ নৌকার এ
মাথা থেকে ওমাথা পর্যন্ত সেঁতু
বানাব।
অনন্ত
জলিলঃ ভাঙ্গা নৌকা জোড়া
লাগানোই আমার কাজ
+++++++++++++++++++++++++(


জামাইঃ একটু চালাক
না হইলে দুনিয়াতে টেকা খুব মুশকিল!
এই যে যেমন
ধরেন, একই স্ট্যাটাস আপনি কষ্ট
করে লেখে পাইলেন তিনটা লাইক, আর
আমি আপনার লেখা কপি করে পাইলাম
তিনশো লাইক!
শ্বশুরঃ লেখা চুরি করে লাইক
বেশী পাইলেই
কি লেখক হওয়া যায় ?!
জামাইঃ হে ! হে ! কেন যাবেনা?
শ্বশুরঃ অতি চালাকের ভবিষ্যত কিন্তু
ভালো না!
[দিন দুয়েক পর ... ]
বৌঃ আমি যাবোনা তোমার সাথে!
জামাইঃ কেন যাবানা ??
শ্বশুরঃ কি হইসেরে মা ?
বৌঃ আব্বা ! আপনার জামাই
খালি লেখা চুরি করে ! এইযে দেখেন
একজন ফেসবুকের
বিখ্যাত লেখকের
লেখা কপি কইরা গালি খাইসে কয়েক
হাজার !
আর কি একটা প্রোফাইল
বানাইসে মানুষ
খালি হাসে !
জামাইঃ না, ইয়ে মানে, আব্বা...
শ্বশুরঃ মানে মাত্র ১00 লাইক
কামাইতে গিয়া তুমি চুরি করো মানুষে
লেখা ! আর
আমি লেখি নিজের
মেধা দিয়ে লেখা !
জামাইঃ থুক্কু...
শ্বশুরঃ শোনো লেখা যেইটা ভালো ল
তার একটু
বেশী...
বিজ্ঞাপনটি শেষ হইলো...
বিঃদ্রঃ এই
লেখাটা কপি করেছি আপনারা করেন
না


পুরাই অস্তির
মেয়ে : এমন কি জিনিস ,
যা গরু এর ৪ টা আর
আমার 2 টা ?
বল্টু : পা
মেয়ে: এমন কি জিনিস,যা তোমার
প্যান্ট এর মধ্যে আছে আর
আমার শাড়ি এর মধ্যে নাই?
বল্টু : Pocket
মেয়ে : এমন কি জিনিস, যা মানুষ
রাতে বিছানায় করে?
বল্টু : ঘুম
মেয়ে : এমন কি জিনিস,
যা মেয়েরা ১ম বার
করার সময় চিৎকার করে?
বল্টু : কানের ছিদ্র
মেয়ে :এমন কি জিনিস, যার
কাছে আছে সে ওইটা দিয়ে করে ,
আর যার কাছে নাই সে
আঙ্গুল দিয়ে করে ?
বল্টু : টুথ ব্রাশ



স্যারঃ এই বল্টু বল জনক কত প্রকার ?






বল্টুঃ স্যার জনক 2 প্রকার ।
স্যারঃ 2 প্রকার !!! আচ্ছা বল কি কি ?
বল্টুঃ 1. জাতির জনক 2. লাভজনক ।
স্যারঃ হয় নাই রে । আরো একটি জনক
আছে ।
তা হলো,
তোকে এই বেত
টা দিয়ে যে পিটাবো । আর
এটা হবে"বিপদজনক"|


বল্টুঃ স্যার আপনার টাও হয় নাই !!
আমি এখন দৌড়ে পালাবো,
আর এটা হবে
"সুবিধাজনক"



আবুল সাহেব মৃত্যুর পরে দেখিলেন উনার
সামনে দুইটা লাইন, স্বর্গের আর নরকের।
উনি বিশাল ভাব লইয়া গটগট
কইরা স্বর্গের
দরজা দিয়া ঢুকতে নিলেন।
স্বর্গের
প্রহরী উনাকে গেটে আটকাইয়া ডেটাব
চেক
কইরা কহিল, তোমার নাম নাই লিস্টে,
তোমারে ঢুকতে দেয়া যাইবো না।
আবুল সাহেব বত্রিশ পাটি দন্ত বিকশিত
করিয়া বললেন, কি যে বলেন
না আপনারা, আমার
নাম থাকবে না! ভাল করে দেখেন, ...
দুই
দুইটা মিনিস্ট্রি চালায়া আসলাম ...
প্রহরী গম্ভীর গলায় বলিল,
তুমি পলিটিশিয়ান?
তাইলে তুমি নরকে গিয়া খোঁজ নাও।
দেখ নরকের
লিস্টে হয়তো তোমার নাম আছে।
আবুল সাহেব এইবার পাট
নিয়া কহিলেন,
আমি নরকে যাব? নেভার!
আমি দৌড়ে ফার্স্ট
হয়া মিনিস্টার হইছি ...
গেলি, হতচ্ছাড়া.... বলিয়া স্বর্গের
প্রহরী লাঠি লইয়া আবুলকে নরকের
পানে খ্যাদাইয়া লইয়া গেল।
জীবনের সকল পাপ কাজের কথা স্মরণ
কইরা চুল ছিঁড়িতে ছিঁড়িতে আবুল
সাহেব
নরকের গেটে আইসা খাড়াইলেন।
তেনার নাকে নরকের তীব্র পুঁতিগন্ধ
আসিয়া হানিল।
নরকের প্রহরী আবুলকে দেখিয়া এটিএম
শামসুজ্জামান স্টাইলে হাসিয়া কহিল,
আস
আবুল মিয়া, তোমারেই
খুঁজতেছি ম্যালাদিন
ধইরা!!! আইজকা পাইছি, বানামু
তোমারে।
আবুল সাহেব ক্ষীণ গলায় কহিলেন,
লিস্ট চেক
করবেন না?
প্রহরী কয়, লিস্ট দিয়া কি হইবো?
কথা বাড়াইয়ো না,
সোজা নরকে ঢুইকা পড়,
পরে আইসা লিস্টে সাইন কইরা যাইও।
তোমারে আইজকা সাইজ করুম।
আবুল সাহেব শেষ
চেষ্টা হিসেবে ঘাড়ত্যাড়ামী করিয়
সাইন না কইরা ঢুকুম না।
প্রহরী চোখ লাল
কইরা খাতা খুলিয়া কহিল,
খাড়া, তোরে সাইন করাইয়া লই একবার।
মিনিটখানেক পরে নরকের প্রহরী লিস্ট
চেক
করিয়া মাথা চুলকায়া কয়, তোমার
নাম
তো নাই লিস্টে! খাড়াও
তো কম্পিউটারে দেখি একটু।
আবুল মিয়া বিশাল পাট
নিয়া কহিলেন,
আপনারা আসলে কোন কাজেরই না,
আমাকে দেখেন, দুই
দুইটা মিনিস্ট্রি চালায়া আসলাম...
প্রহরী বিরক্ত মুখে কহিল, ব্যাটা আবুল,
দেখতাছস না ডেটাবেজে চেক
করতাছি...
মিনিটখানেক পরে প্রহরী বিড়বিড়
করিয়া কহিল,
ডেটাবেজে গন্ডগোল নাকি?
ঢুকতেছে না ক্যান?
সাথে সাথে আবুল সাহেবের মুখ
দিয়া কথার
তুবড়ি ছুটিল।
পাইছেন কি আপনেরা? স্বর্গেও
ঢুকতে দিবেন
না, নরকেও দিবেন না, আমি তাইলে কই
থাকুম,
ফুটপাতে? না, না, এসব
মেনে নেয়া যাবে না।
আমি চললাম ঈশ্বরের কাছে। আপনাদের
নামে কমপ্লেইন করতে হবে।
কমপ্লেইনের
কথা শুইনা প্রহরী ভড়কাইয়া গিয়া কহিল,
খাড়াও,
মনে হইতেছে সফটওয়্যারে প্রবলেম,
ডেটাবেজটা চেক কইরা দেখি,
অ্যাডমিনিস্ট্রে
টর পাসওয়ার্ডটা যেন কি ছিল...
প্রহরী পাসওয়ার্ড মনে করার
চেষ্টা করিতে লাগিল।
অ্যাডমিন শব্দটা কানে পৌঁছিবামাত্র
আবুল সাহেব গড় গড়
করিয়া বলিতে লাগিলেন,
অ্যাডমিনিস্ট্রেশন? অ্যাডমিনিস্ট্রে
শন
কেমনে করতে হয়, আমার কাছ
থেকে শিখেন
আপনারা... দুই
দুইটা মিনিষ্ট্রি চালাইয়া আসলাম...
দৌড়ে ফার্স্ট হইলাম, আর সেই আমার
নামই
আসে নাই! কমপ্লেইন আমি করুমই। আই এম এ
কমপ্লেইন বয়!
এইদিকে চেঁচামেচি শুনিয়া উৎসুক
জনতা ভিড়
জমাইলো তামশা দেখিতে। দুই
একটা মিডিয়ার
ক্যামেরাও দেখা গেল লাইভ
কাভারেজের
পাঁয়তারা করিতেছে।
এতলোক সমাগম ও মিডিয়ার
সাংবাদিক
দেখিয়া নরকের প্রহরী নিচু গলায় বলল,
শুনো আবুল মিয়া, কমপ্লেইন
কইরা কি ফায়দা হইবো...
তারচেয়ে আমরা একটা মিটমাটে আসি
আবুল সাহেব ক্যামেরায় পোজ দেওয়ার
জন্য
চুল ঠিক করিতে করিতে বলিলেন,
এতক্ষণে লাইনে আইছো মামা।
শুনি কি মিটমাট?
প্রহরী গলার স্বর
খাদে নামাইয়া বলিল, এক
কাম করো, তোমারে আবার
দুনিয়াতে ফেরত
পাঠাইতেছি, চুপচাপ ভাইগা যাও।
আবুল সাহেব
চিন্তা করিয়া দেখিলেন, অফার
মন্দ নহে। আগের বার পদ্মা সেতু নাহয়
মিস
হয়া গেছে, কিন্তু এইবার, নতুন
অপটিক্যাল
ফাইবারের টেন্ডার
খালি একটা বাগাইতে পারলে হয়
এইবার, আর
মিস করা যাইবো না...
আবুল সাহেব এমন ভাব দেখাইলেন যেন,
নরক
উনার অতি প্রিয় স্থান,
দেখিতে না পারিয়া উনার হৃদয় ভগ্ন
হইয়াছে।
উনি মুখ ফিরাইয়া "এইবারের মত
ছাইড়া দিলাম"
লুক দিয়া কহিলেন, পরের বার কিন্তু আর
এইসব
চলবে না বলে দিচ্ছি।
প্রহরী শুধু বলিল,
সেইটা পরে দেখা যাবে।
তুমি যাও তো আগে।
আবুল সাহবে কহিলেন, কিন্তু
আমারে কেমনে দুনিয়াতে ফেরত
পাঠাইবেন?
প্রহরী মুচকি হাসিয়া কহিল, চোখ বন্ধ
কইরা যে কোন একটা গানের প্রথম কয়েক
লাইন
গাও, তারপরে চোখ খুললেই
দেখবা তুমি দুনিয়াতে আছ।
বিজয়ীর হাসি দিয়া আবুল সাহেব
খুশিমনে চোখ
বন্ধ করিয়া উনার অতি প্রিয় সঙ্গীত
গাহিয়া উঠিলেন...
"সুঁই হয়ে ঘরে ঢুকে ফাল হয়েছে, আআআবুল
মামা...."
তিন সেকেন্ড পরেই তীব্র কটু গন্ধ উনার
নাকে লাগিল। চোখ
খুলিয়া তিনি রাগের
চোটে চিৎকার করিয়া উঠিলেন।
কিন্তু বিধিবাম!
উনার গলা দিয়া কক কক
ছাড়া আরো কোন শব্দই
বাহির হইলো না। অবাক
হইয়া উনি খেয়াল করিলেন,
সিস্টেমে সমস্যার কারণে উনি এইবার
মানুষের
বদলে মুরগী হইয়া জন্মাইয়াছেন।
তাও আবার ফার্মের মুরগী। তীব্র কটু
গন্ধ আর কিছুই নহে, মুরগীর বিষ্ঠার গন্ধ।
আবুল সাহেব সাহেব ঘটনা বুইঝা কপাল
চাপড়াইবার ব্যর্থ চেষ্টা করিলেন আর
ভাবিলেন, ব্যাটা মোরগ বানাইলেও
তো পারতি,
বানাইলি মুরগী। আর মুরগীই যখন
বানাবি,
দেশী মুরগী বানাইতি, তা না,
এক্কেবারে ফার্মের মুরগী!!!
তিনি মনে মনে বারংবার নরকের
প্রহরীর
গুষ্টির সহিত সঙ্গম করিবার ইচ্ছা পোষণ
করিতে লাগিলেন।
এমন সময় উনার পাশের
মুরগীটা উনারে কক কক
করিয়া বলিল, হায় হায়, তুই এখনো ডিম
পাড়োস
নাই, তাড়াতাড়ি ডিম পার, ফার্মের
মালিক
অলরেডি ডিম কালেক্ট করা শুরু
কইরা দিছে আজকে।
আবুল সাহেব রাগের চোটে কহিলেন,
ডিম পারুম
না, আমার ইচ্ছা! আমার ডিম আমি পারুম,
যখন
ইচ্ছা তখন পারুম, কার বাপের কি রে!
পাশের মুরগীটা তখন মুখ ফিরায়া কহিল,
ডিম
না পারলে তোরে জবাই কইরা রোস্ট
বানায়া খাবে ফার্মের মালিক।
রোস্ট
হইতে চাইলে পারিস না। কার বাপের
কি!
আবুল সাহেব ঢোক গিলিয়া কহিলেন,
কস্কি মমিন!!!
আবুল সাহেব দেখিলেন, ফার্মের
মালিক তাহার
পাশের
খাঁচা অব্দি আসিয়া পড়িয়াছে।
জান বাঁচানো ফরজ, তাই আবুল সাহেব
তার
পাশের
মুরগীটাকে হাতে পায়ে ধরিয়া কহিল
দোস্ত, ডিম যেন কেমনে পারে? একটু ক
তো দোস্ত,
ভুইলা গেছি, তাড়াতাড়ি, আমি রোস্ট
হইতে চাই
না।
পাশের মুরগীটা একটু অবাক
হইয়া পা ছড়াইয়া বলিল, এইভাবে কোঁৎ
দে।
আবুল সাহেব কোঁৎ দিয়া বলিলেন,
এইভাবে?
পাশের মুরগীটা বলিল, আরো জোরে...
আরো জোরে...
আবুল সাহেব আরো জোরে কোঁৎ
দিয়া বলিলেন, ডিম
আসে না ক্যান?
পাশের মুরগীটা বলিল, ব্যাটা আবুল
কোনহানকার, আরো জোরে দে, ডিম
আসলো বইলা...
ততক্ষণে ফার্মের মালিক আবুল
সাহেবের
সামনে আইসা পড়ছে।
আবুল সাহেব শেষ চেষ্টা হিসাবে,
চোখ বন্ধ
কইরা দাঁতে দাঁত
চাপিয়া সর্বশক্তিতে কোঁৎ দিলেন।
হলো না...
আবার দিলেন...
হলো না...
আবার....
আবার...
...
:
:...
এক সময় প্রবল ঝাঁকুনিতে আবুল সাহেবের
ঘুমটা ভেঙে গেল।
উনার মিসেস বলছেন, অ্যাই
তুমি তাড়াতাড়ি উঠ তো,
পুরা বিছানা তো হাইগা ভরায়া ফেলছ


একজন ছাত্র তার
টিচারকে জিজ্ঞেস
করলো,
''ভালবাসা কি?''

শিক্ষক
বললো,''আমি তোমার
উত্তর দেব,কিন্তু
তার
আগে তোমাকে একটি
কাজ করতে হবে।

আমাদের
স্কুলের
সামনে যে ভুট্টার
ক্ষেত
আছে তুমি সেখানে যাও
এবং সবচেয়ে বড়
ভুট্টাটি নিয়ে ফিরে এসো
''কিন্তু একটা শর্ত
আছে,
তুমি সবচেয়ে বড়
ভুট্টাটি খুঁজে নিয়ে আসো
খুঁজতে খুঁজতে যে ভুট্টা
পাবে তা আর
নিতে পারবে না''
ছাত্রটি মাঠে গেল
এবং ভুট্টার ক্ষেতের
প্রথম
সারিতে খোঁজা শুরু
করলো। সেই
সারিতে একটা বড়
ভুট্টা ছিল কিন্তু
সে ভাবলো...হয়তো সামনে
সারিতে আরো বড়
কোন ভুট্টা তার জন্য
অপেক্ষা করছে।
পরে,যখন সে মাঠের
অর্ধেকের
বেশি খোঁজা শেষ
করলো তখন
বুঝতে পারলো এদিকের
ভুট্টাগুলো ঠিক
অতটা বড় নয়
যেটা সে আগেই
খুঁজে পেয়েছিল।

ছাত্রটি বুঝলো যে সব
ভুট্টাটি সে পেছনেই
ফেলে এসেছে এবং এ
জন্য
তার অনুশোচনার
শেষ থাকলো না।
তাই সে খোঁজা বাদ
দিয়ে
খালি হাতে টিচারের
কাছে ফিরে এল।

টিচার
তাকে বললো,''....এটাই
ভালবাসা....তুমি
হয়তো জীবনে কাউকে
পেয়েছো,কিন্তু তবু
আরো ভাল
কাউকে পাওয়ার
আশায়
যদি খুঁজতেই
থাকো,এমন একদিন
আসবে যেদিন
তুমি উপলব্ধি করবে যে
তোমার জন্য
সবচেয়ে ভাল
মানুষটিকে তুমি পেছন
ফেলেছো। তখন আর
তাকে ফিরে পাওয়ার
কোন উপায়
থাকবে না''।






এক ছোট বাচ্চা চিঠি লিখছে ঈশ্বরের কাছে এভাবেঃ
“হে ঈশ্বর আমার একটি বাইসাইকেলের অনেক শখ ।তাই বাইসাইকেল কেনার দশহাজার টাকা পাঠিয়ে দাও ।”
ব্যস এটুকু লিখে সে খামের উপর লিখলো ‘প্রাপক, ঈশ্বর’|
তারপর ডাকবাক্সে ফেলে এল।
এবার পিয়ন যখন এই চিঠি পেল তখন সে বেচারাতো পড়লো দারুণ বিপাকে ।কি করে,কি করে !! সে দেখালো তার কর্তাবাবুকে, তিনি আবার দেখালেন তার কর্তাবাবুকে এভাবে হাতে হাতে ঘুরতে ঘুরতে এক পর্যায়ে চিঠিটি গিয়ে পড়লো প্রধান মন্ত্রির হাতে ।
তিনি চিঠিটি পড়ে বললেনঃ তাকে হতাশ করা চলবে না ।ওর ঠিকানায় পাঁচশ টাকা পাঠিয়ে দাও ।
কিছুদিন পর সেই বাচ্চাটির আরেকটি চিঠি এসে পড়লো সেই পিয়নেরই হাতে ।এবার সে আর ভুল করলো না সোজা পাঠিয়ে দিলো প্রধানমন্ত্রির মারফত ।তো প্রধান মন্ত্রী চিঠিটি খুলে পড়ছেনঃ
হে ঈশ্বর,আমি জানি যে তুমি আমার চিঠি পেয়ে খুশি হয়ে তুমি ঠিকই আমার জন্য দশ হাজার টাকা পাঠিয়েছিলে কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জোচ্চুরি করে সাড়ে নয় হাজার টাকা মেরে দিয়ে আমায় শুধু পাঁচশ টাকা পাঠিয়েছে ।আমি এর বিচার চাই ।……



এক লোক বাজারে গেছে মুরগী কিনতে।সে মুরগিওয়ালাকে বলল একটা রাজশাহীর মুরগী দেও। মুরগিওয়ালা একটা মুরগি দিয়া বলল এই নেন রাজশাহীর মুরগি।

লোকটা মুরগীর পাছা দেখে কইলো – অই মিয়া এইডা তো রাজশাহীর মুরগী না। এটা যশোর এর মুরগী।

মুরগিওয়ালা অনেক খুজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন রাজশাহীর মুরগি।

লোকটা আবার মুরগীর পাছা দেখে কইলো, ধুর মিয়া এইডাও তো রাজশাহীর মুরগি না। এটা ফরিদপুরের এর মুরগী।

মুরগিওয়ালা এবার অনেক ক্ষন খুজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন এইটাতো রাজশাহীর মুরগি হইবোই।

লোকটা এবার রাইগা কইলো। কি মিয়া? কি ব্যবসা কর একটা মুরগিও চিনো না। তোমার বাড়ি কই?

এইবার মুরগিওয়ালা পিছন ফিরে লুঙ্গি উপরে তুইলা কইলো আপনেই দেইখা কয়া দেন আমার বাড়ী কই?







একদিন একলোক অফিস থেকে বাসায় এসে বেডরুমে ঢুকতেই দেখল বিছানায় তার স্ত্রীকেসম্পূর্ণ নগ্ন, কম্পমান ও ঘর্মাক্ত অবস্থায় আবিস্কার করলো!

ভীতসন্ত্রস্থ হয়ে সে স্ত্রীকে জিগ্গেস করলো, “তোমার কি হয়েছে?”
স্ত্রী কাপতে কাপতে বলল,”মনে হয় আমার হার্ট এটাক হয়েছে!”

তাড়াতাড়ি ডাক্তার ডাকতে রুম থেকে বের হবার সময় তার কত ছেলেটি ভয়ে ভয়ে
বলল,”বাবা, ও বাবা, রোকন চাচা না তোমার আলমারিতে ল্যাংটা হয়ে ঢুকা আছে!”
তখন লোকটি আলমারি খুলে দেখলআসলেই তো তাই|

বেশ রাগ হয়ে সে বলল,”আচ্ছা রোকন তোমার আক্কেলটা কি? আমার বউ হার্ট এটাকে মারা
যাচ্ছে আর তুমি কিনা ল্যাংটা হয়ে আমার বাচ্চা ছেলেটাকে ভয় দেখাচ্ছ?”

মজা পাইলে লাইকান।






''Exam" এবং "Sex" এর পর একটা মেয়ের ফীলিংস একই রকম থাকে, যেমনঃ
*কত্ত লম্বা ছিল, ইস্! যদি আরেকটু সময় পেতাম।
*প্রথমে কত ভয় লাগতেছিলো, কিন্তু পরে যে কীভাবে হয়ে গেলো বুঝলাম না।
*আমি তো অজ্ঞানই হয়ে গেছিলাম, ৩ ঘন্টা পর জ্ঞান ফিরছে।
*রাতে তো একটুও শুতে পারি নাই,কেমন যেনো অদ্ভূত লাগতেছিলো।
*এরপর থেকে সব কাজ বুঝে শুনে করব।

ভাল লাগলে লাইক দিন।





এক মেয়ে পত্রিকায় লাইফ পার্টনার এর জন্য বিজ্ঞাপন দিসে: “ আমার এমন একজন মানুষ দরকার যে আমাকে কখনও ছেড়ে যাবেনা, আমার গায়ে কখনও হাত তুলবেনা এবং আমাকে বিছানায় সুখী করতে পারবে”
পরের দিন এক লোক ওই মেয়ের দরজায় টোকা দিলো যার হাত এবং পা কোনটাই ছিল না
মেয়ে: কে আপনি?
লোক: আমি তোমার স্বামী হতে চাই
মেয়ে: কিন্তু তুমি তো ফিট না
লোক: আমি 100% ফিট। আমার হাত নাই;তাই আমি তোমার গায়ে হাত তুলতে পারবো না। আমার পা নাই তাই আমি তোমাকে ছেড়ে যেতে পারবো না
মেয়ে : আর আমাকে বিছানায় সুখী করবে কিভাবে?

▐▼▐▼লোক: তাহলে আমি দরজায় টোকা দিলাম কী দিয়ে?






ছেলে :কাল তোমায় কখন callদেব?
মেয়ে :তোমার যখন ইচ্ছা তখন
ছেলে:সকালে callদেই ?
মেয়ে : ok. কিন্তু এত
সকালে আমি ঘুম থেকে উঠি না.
ছেলে :তাহলে ১০টায় দেই ?
মেয়ে :না,তখন বাবা বাসায় থাকে.
ছেলে :তাহলে ২টায় দেই?
মেয়ে :২টায় তো আমি lunchকরি.
ছেলে:ঠিক আছে,তাহলে ৫টায় দেই ?
মেয়ে :তখন তো আমি আমার ফেভারিট
সিরিয়াল দেখি.
ছেলে:তবে সন্ধ্যায় ?
মেয়ে :সামনে xam,সন্ধ্যায় একটু
পড়তে হবে.
ছেলে :তাহলে রাতে দেই ?
মেয়ে : না না, রাতে সবাই বাসায়
থাকেতখন কথা বলতে পারব না.
ছেলে :তাহলে কখন call দেব ?
মেয়ে:তোমার যখন ইচ্ছা তখন !!








ত জারি-সারি, পল্লীগীতি গান শুনছেন, এইবার হরতালের গান গুলো শোনেন-

রবীইন্দ্রনাথ ঠাকুর
===============
তুমি যে বোমার আগুন জ্বালিয়া দিলে মোর বাসে,
সে আগুন ছড়িয়া গেল,
সে আগুন ছড়িয়া গেল চারপাশে, চারপাশে, চারপাশে।

আইয়ুব বাচ্চু
===============
এক শহরের গাড়ি তুই একা ভাঙ্গিস নে,
ভাঙতে দিস তুই কিছু মোরে।
ওরে সব টায়ার তুই একাই জ্বালাস নে,
একটু পোড়াতে তুই দিস মোরে !

মিলন মাহমুদ
============
চলো সবাই !
জীবনের আহবানে দৌড়ে দৌড়ে পালাই,
দিকে দিকে একি শুনি ককটেলের ধুম্ধাম,
ব্যথা ভুলে ছুটে চলো বাচাতে এ প্রিয় জান!

মমতাজ
===========
ফাইট্টা যায়, ককটেল ফাইট্টা যায়!!
বন্ধু যখন লাঠি লইয়া, আমার গাড়ি ভাইঙ্গা দিয়া
চিক্কুর পাইড়া হাইট্টা যায়, ফাইট্টা যায়, বুকটা ফাইট্টা যায়।







তিন জন মেয়ে রাস্তায় একটা প্রাইভেট কারে ( private car ) লিফট নিল ! তো প্রাইভেট কারে তিন জন তরুন ইঞ্জিনিয়ার যাচ্ছিলো, কাজেই মেয়ে তিনজনের বসার জায়গা ছিল না ! তাই মেয়ে তিন জন ছেলে তিনজনের কোলে বসে পড়ল ! গাড়ী চলছে- ১০ মিনিট পর----->

১ম মেয়ে : আপনি কি ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার ?
১ম ছেলে : ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন ?
১ম মেয়ে : নাহ, মানে আপনার টাওয়ার চেষ্টা করছে আমার নেটওয়ার্কহীন জাগায় নেটওয়ার্ক স্থাপন করতে !!!!!!

২য় মেয়ে : আপনি কি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার ?
২য় ছেলে : ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন ?
২য় মেয়ে : নাহ, মানে আপনার পেনড্রাইভ মনে হচ্ছে আমার ইউ এস বি তে কানেক্ট হতে চাচ্ছে !!!!

৩য় মেয়ে : আপনি কি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ?
৩য় ছেলে : ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন ?
৩য় মেয়ে : নাহ, মনে হচ্ছে আপনার পিস্টন মনে হয় আমার সিলিন্ডারে ঢুকতে চাচ্ছে !!!!!!!!

কিছু বুঝে মজা পাইলে লাইক বাটনে কোপ মারেন




বল্টুর আজব প্রপোজ স্টাইল==
বল্টু তাদের ক্লাসের
এক
মেয়ের
প্রেমে পড়ে গেছে।
একদিন সে ঐ মেয়েকে প্রপোজ করল।
বল্টুঃ জান-পাখি, I LOVE U.
তুমিও
আমাকে I LOVE U
বলোনা প্লিজ . . .
মেয়েঃ আমি কিন্তু স্যারকে বলবো !!
বল্টুঃ চিৎকার
করে উঠল

স্যারঃ চান্দু, বলো তো, ভারত কোন জলবায়ুর দেশ ?
চান্দুঃ "ক্যাটরিনা" জলবায়ুর দেশ, স্যার!
স্যারঃ পাজি ছেলে,
এই সহজ প্রশ্নের উত্তর জানো না !!!
চান্দুঃ স্যার, বাংলাদেশ যদি "মৌসুমি" জলবায়ুর দেশ হয়,
তাহলে ভারতের জলবায়ু কি দোষ করল ?
মজা পেলে লাইক দিন....

দুই ফকিরের কথোপকথন!!
১ম ফকিরঃ “আইজকা আম
১০০ টাকার নোট কুড়ায়ে পাইছিলাম!!”
২য় ফকিরঃ “কস কি??
তোর দেখি বিরাট ভাইগ্য!!”
১ম ফকিরঃ “আরে না, নোট খান জাল আছিল, তাই
ফালাইয়া দিছি!!”
২য় ফকিরঃ “জাল আছিল ক্যামনে বুঝলি??”
.
.
.
.
.
.
১ম ফকিরঃ “তুই কোনোদিন ১০০ টাকার নোটে ১ এর
পরে তিনটা শূন্য দেখছস?!?”
.


.
. .
.
.
.
.
. প্লিজ জান-পাখি,
স্যারকে ও কথা বলোনা !!
স্যারের বউ আছে,
২টা বাচ্চা আছে, ওদের
সুখের
সংসারে তুমি আগুন লাগিও না . . . !!!


এক অত্যন্ত সুন্দরী মহিলা একটি বারে উদর
পূর্তি করে মদ খেয়ে বদ্ধ মাতাল
হয়ে পড়লো। মাতলামীর চোটে গায়ের
সব
কাপড়
খুলে রাস্তা দিয়ে হাটা আরম্ভ করলো।
কিছু দূর গিয়ে ওভাবেই
একটি ট্যাক্সিতে উঠে পড়লো।
ট্যাক্সি ড্রাইভারের তার দিকে অপলক
দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে দেখে সে জিজ্ঞাসা করলো:
"কি, কখনো নগ্ন মেয়ে দেখো নাই?"
.>
.>
.>
.>
.>
.>
.>
.>
ট্যাক্সি ড্রাইভারঃ "না,
আমি চিন্তা করতেছি আপনে আমার
ভাড়ার
টেকা কই রাখছেন!"



ভাই দাম কুত্তার দাম একটু কম হবে না?
—না না কমান যাইব না।
যদি ১০ টা নিই তাহলে তো ১০০ টাকা কম হবে?
—হ।
তাহলে একটা নিলে ১০ টাকা কম হবে?
—আচ্ছা দিয়েন।
আর যদি ছোটটা নেই তবে আর ২০ টাকা হবে না?
—সব কুত্তাই তো সমান ! আচ্ছা দিয়েন।
তুমি কি মনে করেছ কুত্তা দিয়ে আমি বাড়ি পাহারা দেব?
মাসুম বাচ্চা, বায়না ধরেছে কুত্তাকে বিস্কুট খাওয়াবে।
তোমার ভাতিজি।
—আচ্ছা যান আরও ১০ টাকা কম দিয়েন।
যদি পাগলা কুত্তাটা নেই তবে আর ২০ টাকা কম হবে না?


রাস্তা দিয়ে হেলে দুলে বিশাল ভাব
নিয়ে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ চিকামারা মানে দেয়াল
লিখন দেখে চোখ আটকে গেল। কৌতূহল দমন
করতে লেখাটা পড়লাম, আর তখন এতটাই
টাস্কিত হলাম যে, আসমান The Sky যেন আমার
মাথায় ভেঙ্গে পড়েছে।
লেখাটা ছিল এমন-
অদিতি,আমরা তোমাকে ভালোবাসি, তোমার
যাকে পছন্দ তার নাম এ টিক দাও -
ক) অনিক
খ) রাকিব
গ) সাব্বির
এরপর কয়েকদিন শুধু মেয়েটা কার নাম এ টিক
দিয়েছে তা দেখতেই ঐ দেয়ালের সামনে যেতাম।
কিন্তু দূর্ভাগ্য, লেখাটা তেমনই পড়ে ছিল। আর
একদিন দেখলাম এক নতুন মজনুর আবির্ভাব ঘটেছে,
নিচে তার নাম ও লিখে দিয়েছে। ভাবলাম,
মেয়েটা হয়ত কনফিউসড হয়ে গেছে, তাই টিক
দিচ্ছে না। ওকে সাহায্য
করতে প্রশ্নটাকে বহুপদি সমাপ্তিসূচক
বহুনির্বাচনী মানে সৃজনশীল করে দিলাম। ইট
দিয়ে ঘষে ঘষে আমার লেখার পর দেয়ালের
লেখাটা হল এমন-
অদিতি,আমরা তোমাকে ভালোবাসি-
১) অনিক
২)রাকিব
৩)সাব্বির
কোনটি সঠিক?
ক) ১ খ) ১,২ গ) ২,৩ ঘ) উপরের সবগুলো
পরদিন রেসাল্ট দেখতে গেলাম। দেখলাম
দুটো মেয়ে লেখাটা দেখে লাউড স্পিকারে হাসছে।
হাসি থামিয়ে (ঘ) তে টিক
দিয়ে দৌড়ে চলে গেল...আমি কিছুক্ষণ খাম্বার মত
দাঁড়িয়ে থেকে শেষমেষ একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস
ছেড়ে বললাম-
আজ কাল মেয়েরা একটু বেশিই সৃজনশীল হয়ে গেছে।


নদী হারাতে পারে পানি,
গাছ হারাতে পারে পাতা,
সূর্য হারাতে পারে আলো,
ফুল হারাতে পারে সৌরভ,
BUT
ভালো বন্ধুত্ব কখনো
হারাতে পারে না ।
যদি সেটা হয় 100% খাটি বন্ধুত


কেরামত বিয়া করছে...
বাসররাতে বৌ কে আদরকরতে গেল....বৌ তো রেগে গেল!
বৌ: খবরদার! আমার
কাছে আসবেনা!
কেরামত: (অবাক হয়ে) কেন?!?
বৌ: কারন
আমি মাকে কথা দিছি...---
------ -বিয়ের পর এসব ছেড়ে দেব!‼লাইকের বন্যা চাই...

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন